A nice BMI calculator site

রবিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

Siam Al Mahmud, 22.02.2015 (03:41 PM)

BMI = body mass index.
The BMI is a measure of relative size based on the mass and height of an individual.The index was devised by Adolphe Quetelet during the course of developing what he called "social physics", between 1830 and 1850. The BMI for a person is defined as their body mass divided by the square of their height—with the value universally being given in units of kg/m2. So if the weight is in kilograms and the height in metres, the result is immediate, if pounds and inches are used, a conversion factor of 703 (kg/m2)/(lb/in2) must be applied.
The BMI of an individual may also be determined using a table or chart which displays BMI as a function of mass and height using contour lines or colors for different BMI categories, and may use two different units of measurement.


There are a wide variety of contexts where the BMI of an individual can be used as a simple method to assess how much the recorded body weight departs from what is healthy or desirable for a person of that height. There is, however, some debate about which values on the BMI scale the thresholds for 'underweight', 'overweight' and 'obese' should be set.




Visit this site ==>>  http://www.bmi-calculator-tool.com/

জেনে নিন অজানা কিছু মজার তথ্য!!

বৃহস্পতিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

টিউন করেছেন : রায়হান শরীফ  18 November, 2014 on 8:24 pm

প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন ? সবাই ভালো থাকলে আমিও ভালো। আজ আপনারা জানবেন মজার কিছু তথ্য। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। এসব তথ্যগুলো আমি জেনেছি বিভিন্ন খবরের কাগজ পড়ে। তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মুল পোস্টে আসা যাক।

তুমি চোখ খুলে কখনোই হাঁচি দিতে পারবে না। বিশ্বাস না হলে এক্ষুণি চেষ্টা করে দেখা।
তোমার মতোই শিম্পাঞ্জিরাও হ্যান্ডশেক করে ভাব বিনিময় করে!
অক্টোপাসকে কি হৃদয়বান বলা যায়? ওর দেহে যে তিনটি হৃৎপিণ্ড আছে!
১০০ বছর আগেও বোর্নিওতে মানুষের মাথার খুলি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
একটি পোকাখেকো ফ্যালকন পাখি তোমার চেয়েও চোখে বেশি দেখে। সে আধামাইল দূর থেকেই একটা ফড়িংকে ঠিক ঠিক শনাক্ত করতে পারে।
অতীতে রোমান সৈন্যরা বিশেষ এক ধরনের পোশাক পরত। এই পোশাকটাই এখন মেয়েদের কাছে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়। পোশাকটার নাম স্কার্ট।
ডলফিন একচোখ খোলা রেখে ঘুমায়। তুমিও একটু চেষ্টা করে দেখো, সম্ভব কি না।
তুমি কি জানো, এক পাউন্ড বিশুদ্ধ তুলা থেকে ৩৩ হাজার মাইল লম্বা সুতা তৈরি সম্ভব!
আমাদের ত্বকের প্রতি বর্গইঞ্চিতে প্রায় ৬২৫টি ঘামগ্রন্থি আছে। ওগুলো এতো সুক্ষ যে তুমি গুনে দেখতে চাইলেও পারবে না।
পৃথিবীর সব সাগরে যে পরিমাণ লবণ আছে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৫০০ ফুট পুরু লবণের স্তুপ দিয়ে ঢেকে ফেলা যাবে।
গ্যালিলিও দূরবীন আবিষ্কার করার আগে মানুষ খালি চোখে আকাশে মাত্র পাঁচটি গ্রহ দেখতে পেতো!
জলের হাতি বা জলহস্তি পানির নিচে ৩০ মিনিট দম বন্ধ করে থাকতে পারে।
ফড়িংয়ের কান মলে দিতে চাইলে কিন্তু একটু সমস্যা হবে। কারণ ফড়িংয়ের কান হাঁটুতে।
কাঠঠোকরা এতো যে কাঠ ঠোকড়ায় তাতে ওর মাথা ব্যথা হয় না? না, হয় না। কারণ কাঠঠোকরার খুলির চারপাশে অনেকগুলো বায়ু প্রকোষ্ঠ আছে, যা নরম কুশনের কাজ করে।
ভালুক অলস হলে কি হবে, সে প্রতি ঘণ্টায় ৪৮ কিলোমিটার (৩০ মাইল) গতিতে দৌড়াতে পারে।
তুমি তো গাছ থেকে সহজেই খাবার পাও। কিন্তু জানো কি এক পাউন্ড খাবার তৈরি করতে গাছের প্রায় ১০০ পাউন্ড বৃষ্টির পানি খরচ করতে হয়।
পৃথিবীর ওজন কতো জানো? ৬৬-এর ডানপাশে ২০টি শূন্য বসালে যে সংখ্যাটি হয় সেটাই পৃথিবীর ওজন। এবার নিজেই হিসেব করে দেখো।
গিরগিটির জিহ্বার আকার তার শরীরের চেয়েও বড়। যতো বড়ো মোবাইল নয় তত বড় সীম, আর কি!
একজন মানুষ প্রতিদিন যে পরিমাণ বাতাস শ্বাস হিসাবে গ্রহণ করে তা দিয়ে একটি নয় ১০০০টি বেলুন ফোলানো সম্ভব।
২০০৪ সাল পর্যন্ত মোট ২২৪৯ জন অভিযাত্রী এভারেস্ট জয় করার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। এদের মধ্যে নিহত হয়েছেন প্রায় ১৮৬ জন।
প্রথম এভারেস্ট জয়ী শেরপা শুধু শেরপা তেনজিং নোরগের একার নামের মধ্যে আছে এমন নয়। বরং শেরপা হলো একটা পুরো গোত্রের নাম।
একটা কথা কি জানো হিমালয় পর্বতের যে উচ্চতা রয়েছে তা কিন্তু বাড়ছে প্রতিনিয়ত। প্রতিবছর প্রায় ৪ মিলিমিটার করে বাড়ছে হিমালয়ের উচ্চতা!
সমুদ্র সমতল থেকে হিসেব করলে পৃথিবীর দ্বিতীয় সবোর্চ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তান ও চীন সীমান্তের কে-টু পাহাড়। এর উচ্চতা ২৮ হাজার ২৫১ ফুট (৮ হাজার ৬১১ মিটার)।
আপেল খেতে যতই স্বাদ লাগুক, জেনে নিও আপেলের ৮৪ ভাগই পানি।
সবচেয়ে লম্বা ঘাসের নাম জানো? বাঁশ। এই ঘাস লম্বায় ১৩০ ফুটও হতে পারে।
প্রতি মিনিটে তোমার শরীর থেকে প্রায় ৩০০টি মৃত দেহ কোষ ঝরে পড়ছে।
সাপ হচ্ছে একমাত্র সত্যিকারের মাংসাশী প্রাণী। কারণ অন্য প্রাণীরা কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেলেও সাপ কখনোই তা করে না।
প্রতি চার মিনিটে মায়েরা একবার তার সন্তানের কথা ভাবেন। এই হিসেবে প্রতিদিন গড়ে ২১০ বার সন্তানের কথা চিন্তা করেন একজন মা।
প্রতিবছর সারা পৃথিবীতে মা দিবসে প্রায় ১৫ কোটি ২০ লাখ কার্ড বিলি হয় মায়েদের কাছে।
সবচেয়ে ছোট ডাকটিকেটটি ছিলো ৯.৫ x ৮ মিমি। ১৮৬৩ সালে এই টিকেটটি প্রকাশ করেছিলো বলিভারের কলাম্বিয়ান স্টেট।
এ পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ডাকটিকেট প্রকাশ করেছে চীন। বিংশ শতাব্দির প্রথম দিকে তারা ২১০ x ৬৫ মিমি মাপের ডাকটিকেটটি প্রকাশ করে।
ডাকটিকেটের পেছনে প্রথম আঁঠা লাগানোর পদ্ধতি চালু করে সিয়েরা লিয়ন নামের আফ্রিকা মহাদেশের দেশটি। সালটা ছিলো ১৯৬৪।
ডাকটিকেট কখনো কলার মতো হয়! শুনে তুমি অবাক হবে, কিন্তু উত্তরটা হচ্ছে, হ্যাঁ হয়। প্যাসিফিক আইল্যান্ড অব টঙ্গা কলার মতো দেখতে একটি ডাকটিকেট প্রকাশ করেছিলো একবার।
মানুষের নখ প্রতিদিন ০.০১৭১৫ ইঞ্চি করে বাড়ে।
মানুষের শরীরের রক্ত শরীরের ভেতর প্রতিদিন ১৬ লাখ ৮০ হাজার মাইল সমান পথ অতিক্রম করে।
মানুষ প্রতিদিন ৪৩৮ ঘনফুট বাতাস শ্বাস প্রশ্বাসের কাজে ব্যবহার করে।
মানুষের কান প্রতি বছর এক ইঞ্চির প্রায় ০.০০৮৭ অংশ করে বাড়ে। ভাগ্যিশ! বেশি বাড়লে শেষে একেবারে গাধার কানের মতো লম্বা হয়ে যেতো!
দাড়িপাল্লায় যদি ওজন করা সম্ভব হতো তাহলে পৃথিবীর ওজন ৮১টি চাঁদের ওজনের সমান হতো।
নীল তিমিই প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে জোরে শব্দ করতে পারে। পরস্পর ভাববিনিময়ের সময় ওরা যে শিস দেয়, সেটা ৫৩০ মাইল দূর থেকেও শোনা যায়।
অংকে এক মিলিয়ন লিখতে ৭টি সংখ্যা লাগে। তেমনি ইংরেজিতে মিলিয়ন শব্দটি লিখতে ৭টি অক্ষর লাগে।
পিঁপড়েও চিরুনি ব্যবহার করে। শুধু কি তাই ওরা নিজের কাছে চিরুনি রাখেও সবসময় সামনের দুপায়ের ভাঁজের কাছে। যা দিয়ে প্রয়োজন মতো নিজেকে একটু পরিপাটি করে নেয়।
তুমি যদি ড্রাগনফ্লাই বা গঙ্গা ফড়িংয়ের সঙ্গে দৌড়ে পাল্লা দাও, তাহলে হেরে যাবে নিশ্চিত। কারণ ড্রাগনফ্লাই ঘন্টায় ৩০ মাইল পথ উড়ে যেতে পারে।
নাকের বদলে পা দিয়ে নিঃশ্বাস নিলে কেমন হবে বলো তো? স্যান্ড বারলার ক্র্যাব (এক প্রকার কাঁকড়া) তার পা দিয়েই বিশেষভাবে নিঃশ্বাস নেয়। কারণ ওর নাক নেই।
বোলা স্পাইডার নামের এক ধরনের মাকড়শা বড়শি দিয়ে মাছ ধরার মতো করে পোকামাকড় ধরে খায়।
কোয়েলা ঘুম কাতুরে। ওরা দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটায়।
পৃথিবীতে একমাত্র মানুষই হাসতে পারে। এই তুমি কি হাসতে পারো? না পারলে মানুষের খাতা থেকে তোমার নাম কাটা।
কেঁচোর কোন চোখ না থাকায় সে অন্য প্রাণীদের মতো দেখতে পায় না। তবে সমস্যা নেই, ত্বকের বিশেষ ধরনের কোষের সাহায্য চারিপাশের অবস্থা সে ঠিকই বুঝতে পারে।
তোমার পুরো শরীরের মাংসপেশী আছে মোট ৬৫০টি। গুনে দেখবে একটু?
আয়তনের দিক দিয়ে পৃথিবী ৫০টি চাঁদের সমান। অর্থাৎ পৃথিবীর সমান আয়তনে কোনো পাত্রে ৫০টি চাঁদ রাখা যাবে।
তোমরাই বলো, জাল ছাড়া আবার মাকড়সা হয় নাকি! কিন্তু বোলা স্পাইডার নামে এক ধরনের মাকড়সা আছে যারা কোন জালই বোনে না।
ঘোড়ার নাকের ফুটো দুটো শুধু আকারেই বড় নয়, কাজেও ঠিক তেমনি। ঘোড়ার রয়েছে অসাধারণ ঘ্রাণশক্তি।
কেঁচোকে সারাজীবনে কখনোই চশমা পরতে হয় না। কেন জানো? কারণ ওর শরীরে কোন চোখই নেই।
মানুষের শরীর থেকে প্রতিদিন গড়ে এক চা কাপের সমান ঘাম ঝরে।
মাত্র ৫ লিটার মধু খেয়ে এক একটি মৌমাছির ঝাঁক ৪০ হাজার মাইল পথ পাড়ি দিতে পারে।
একটি কলার শতকরা পঁচাত্তর ভাগই পানি। তুমি যদি ছোট্ট এক গ্লাস পানির বদলে এক গ্লাস কলা খাবো বলো, তাহলে কিন্তু খুব একটা ভুল হবে না!
জানোই তো একজন মানুষের আঙুলের ছাপ আরেকজন মানুষের চেয়ে ভিন্নতর। তেমনি ঠোঁটের ছাপ ও একজনের চেয়ে আরেকজনেরটা থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।
একটি কলার শতকরা পঁচাত্তর ভাগই পানি। তুমি যদি ছোট্ট এক গ্লাস পানির বদলে এক গ্লাস কলা খাবো বলো, তাহলে কিন্তু খুব একটা ভুল হবে না!
মাশরুমে প্রোটিনের পরিমান আলুর চেয়ে দ্বিগুন, টমেটোর চারগুন এবং কমলা লেবুর ছয় গুন বেশি। তাই বলে মাশরুম কাঁচা খেয়ে ফেলাটা কিন্তু বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।
মুরগি পাখি বলে ধরা হয়। তো এ পর্যন্ত একটি মুরগি শূন্যে ডানা ঝাপ্টে সবচেয়ে বেশি পথ পাড়ি দেওয়ার রেকর্ড হচ্ছে ৩০২ ফুট। হায়রে মুরগি!
তুমি কি মাকড়সা ভয় পাও? ভয় পাওয়ার কিছু নেই, ওরা খুব নিরীহ। কিন্তু আমেরিকার ব্ল্যাক উইডো মাকড়সাকে ভয় পেতেই হবে। ওরা এতো বিষাক্ত যে এক কামড়ে মানুষকে মেরে ফেলতে পারে।
খ্রিস্টপূর্ব ৫ শতকে ভারতের পাণিনি সংস্কৃত ভাষার ব্যকরণ রচনা করেন। এই ব্যকরণে ৩৯৫৯টি নিয়ম লিপিবদ্ধ করেন তিনি।
বাংলাভাষায় বিশ্বের বিশ কোটিরও মানুষ কথা বলে। এসব মানুষের বেশির ভাগই বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করে।
বাংলাভাষায় লেখা প্রথম ব্যাকরণ রচিত হয় ১৭৩৪ থেকে ১৭৪২ সালের মধ্যে। এর লেখক ছিলেন মানোএল দা আসসুম্পসাঁউ নামের এক পুর্তগিজ পাদ্রি।
হ্যারি পটার সিরিজের বই এ পর্যন্ত ৬৫টিরও বেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তবে ব্রিটিশ ইংরেজিতে লেখা বইটি প্রথমে আমেরিকান ইংরেজিতে অনূবাদ করা হয়েছিল।
এ পর্যন্ত হ্যারি পটার সিরিজের বই বিশ্বে বিভিন্ন দেশে ৪০০ মিলিয়ন কপিরও বেশি বিক্রয় হয়েছে।
হ্যারি পটার সিরিজের কল্যানে লেখিকা জে কে রাউলিং বিশ্বে ১৩৬তম এবং ব্রিটেনে ১৩তম ধনী।
বাংলা ভাষায় ছাপা প্রথম সম্পুর্ন গদ্যগ্রন্থ ছাপা হয় ১৭৮৫ সালে। বইটি ছিল জোনাথান ডানকানের লেখা �ইম্পে কোড� নামের একটি আইনের বইয়ের বাংলা অনুবাদ।
ইংরেজিতে ছাপা প্রথম বইয়ের নাম ছিল �দি রেকুইয়েল অব দি হিস্টোরিয়েস অব ট্রয়� (The Recuyell of the Historyes of Troye)। এই বইটি ছাপা হয় ১৪৭৫ সালে আর লেখক ছিলেন উইলিয়াম ক্যাক্সটন।
জার্মানির গুটেনবার্গ ১৪৪০ সালে মুভেবল টাইপ উদ্ভাবন করেন। এই ছাপাখানায় তিনি ল্যাটিন ভাষায় ১৪৫৫ সালে বাইবেল ছাপেন। এটিই বিশ্বের প্রথম মুদ্রিত বই।
পৃথিবীতে যত লিপস্টিক আছে, তার বেশিররভাগই তৈরি হয় মাছের আঁশ দিয়ে। (তাইতো বলি এত মাছ খাই, তার আঁশগুলো যায় কোথায়!)
একটার ওপর একটা বিশাল বিশাল ব্লক বসিয়ে তৈরা করা হয়েছে মিশরের পিরামিডগুলো। তাতে একটা দুটো নয়, যেমন ধর গিজার পিরামিড বানাতে লেগেছে আড়াই মিলিয়ন ব্লক। আচ্ছা, তা না হয় বানালো কিন’ বসে বসে ওগুলো গুনলো কে?
বিজ্ঞানি টমাস আলভা এডিসন অনেক আগে একটি হেলিকপ্টার বানানোর বুদ্ধি করেছিলেন যেটা চলবে বন্দুকের বারূদ দিয়ে। কিন’ তার এই বুদ্ধিটা খুব একটা বুদ্ধিমানের মত ছিল না, কারণ এটা বানাতে যেয়ে সে তার পুরো ল্যবরেটরি উড়িয়ে দিয়েছিলেন।
ভয় পেলে বা কোন কারণে উত্তেজিত হলে একটা টার্কি প্রতি ঘন্টায় ২০ মাইল জোড়ে দৌড়াতে পারে আর দৌড়াতে দৌড়াতে যখন লাফ দেয়, তখন বাতাসে সে প্রতি ঘন্টায় ৫০ থেকে ৫৫ মাইল বেগে উড়ে যেতে পারে।
বেঞ্জামিন ফ্রাংকলিন চেয়েছিলেন আমেরিকার জাতীয় পাখি হোক টার্কি (এক ধরনের বড় মোরগ) কিন্তু ওনার স্বপ্ন পূরণ হয়নি।
হাতের বুড়ো আঙ্গুলের নখ বড় হয় খুব আস্তে আস্তে, আর সবচেয়ে তাড়াতাড়ি বড় হয় মধ্যমার নখ।
হাসাহাসি করা কিন্তু সোজা না। সে তুমি মুচকি হাসো আর হো হো করে হাসো, প্রতিবার হাসার সময় মুখের কমপক্ষে ৫ জোড়া মাংশপেশী তোমাকে ব্যবহার করতে হয়। আর বেশী হাসি পেলে তো মোট ৫৩টা পেশী লাগবে।
কোন কথা না বলেই মানুষ তার তার মুখ দিয়ে হাজার রকম ভাব প্রকাশ করতে পারে। রাগ, অভিমান, মেজাজ এইসব আরকি। কিন্তু এগুলোর ভেতরে আমরা সবচেয়ে বেশী কি করি জানো? হাসি! হি হি হি!
স্টার ফিশগুলো কিন্তু মস্ত বোকা। ওদের কোন মগজই নেই।
গোল্ড ফিস ছোট্ট হলে কি হবে, ওদের কেউ কেউ ৪০বছর পর্যন্তও বাঁচতে পারে।
আট পাঅলা অক্টোপাসের হৃৎপিন্ড থাকে তিনটা। ওফ্J এই অক্টোপাসগুলোর সবকিছুই বেশী বেশী।
খোলহীন শামুক দেখেছ না? ওদের একটাও খোল না থাকলে কি হবে, ওদের নাক কিন্তু চারটা!
হি হি হি… জানো নাকি কচ্ছপরা ওদের পেছন দিক দিয়েও নিঃশ্বাস নিতে পারে।
স্টোন ফিশ নামের একটি মাছ পাওয়া যায় অস্ট্রেলিয়ার তীর ঘেঁষে। এই স্টোন ফিশের শরীর পাথরের মত শক্ত কিনা জানি না, পৃথিবীর সবচেয়ে বিষাক্ত মাছ কিন্তু এটাই।
দুনিয়া জুড়ে হিসাব করলে প্রতি বছর প্লেন ক্রাশে যত মানুষ মারা যায়, তার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায় গাঁধার পিঠ থেকে পড়ে। এ জন্যই বোধহয় মানুষ গাধার পিঠে না, প্লেনে করেই বিদেশ বেশি যায়।
বসে বসে টিভি দেখার চেয়ে শুয়ে শুয়ে ঘুমালে শরীরের অনেক বেশি ক্যালরি পোড়ে। অবশ্য যদি লাফাতে লাফাতে টিভি দেখ তাহলে অন্য হিসাব।
ওয়াল্ট ডিজনিকে চেনো তো? তিনি মিকি মাউসের স্রষ্টা। কিন্তু এটা কি জানো যে তিনি নিজেই ইঁদুর মারাত্মক ভয় পেতেন।
ব্যাংক অফ আমেরিকার আসল নাম ছিল ব্যাংক অফ ইতালি।
অজ্ঞান হয়ে উল্টে পড়ার সময় পিপঁড়ারা সবসময় তাদের ডান দিকে পড়ে। কাজেই কোন পিপঁড়াকে যদি বাম দিকে উল্টে থাকতে দেখ, বুঝে নিবে সে নিশ্চয়ই স্কুল ফাঁকি দেবার জন্য অজ্ঞান হবার অভিনয় করছে।
মাত্র দশ বছর আগেও চীনের ৫০০ জন মানুষ বরফে স্কি করতে জানতো, কিন্তু এ বছর প্রায় ৫ লক্ষ চীনা স্কিইং করতে বিভিন্ন স্কি রিসোর্টে ঘুরতে গেছে!
ডানহাতি মানুষেরা সাধারণত বাঁহাতি মানুষের চেয়ে অল্প কিছুদিন বেশী বাঁচে। অবশ্য যারা দুই হাতেই সমান তালে কাজ করতে জানে তাদের ব্যাপারে নিশ্চিত করে বলতে পারছি না।
একজন মানুষ তার জীবনের অন্তত দুই সপ্তাহ কাটায় ট্রাফিক সিগনালের লাল বাতিতে। আর জ্যাম লাগলে তো কথাই নেই।

পূর্বে প্রকাশিত ==>> এখানে

কম্পিউটার সাইন্স এবং বৃত্তের বাহিরের চিন্তা…

কম্পিউটার যখন দেশে সবার কাছে একটা ট্রেন্ড ওয়ার্ডে পরিনত হয়েছিল, তখন সবাই টাইপিং শিখত। শিখত ওয়ার্ড প্রসেসিং আর এক্সেল এর মত প্রোগ্রাম বা এমন কিছু। যারা এসব শিখেছে, তারা পরবর্তীতে টাইপিস্ট বা ডাটা এন্ট্রি জব করত। প্রথম প্রথম এ জব গুলোর দাম অনেক বেশি ছিল। যেহেতু এটা ট্রেন্ড ছিল, সেহেতু অনেকেই শিখেছে। আস্তে আস্তে এটার ভ্যালু কমে গিয়েছে।
আর ঐ সময় কিছু মানুষ কোন সফটওয়ার না শিখে শিখেছে প্রোগ্রামিং, কোডিং... যা দিয়ে সফটওয়ার তৈরি করা যায়। এখন তারা প্রোগ্রামার।বর্তমানে ট্রেন্ড হচ্ছে কোডিং। সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট। সবাই শিখছে। আস্তে আস্তে এটার ভ্যালু কমে যাবে। কারণ এক সময় সবাই কোড লিখতে পারবে। নিজের মত করে কিছু তৈরি করে নিতে পারবে।নতুন একটা ফিল্ড তৈরি হচ্ছে। বর্তমানে প্রায় সফটওয়ারই ফাংশন বেইজড। একটা অ্যাপ এ কাজ করতে হবে, তার জন্য কিছু ফাংশন লিখা হয়, এবং অ্যাপ / সফটওয়ারটি ঐ ফাংশন অনুযায়ী কাজ করে।
কিন্তু বর্তমানে আমাদের দরকার ইন্টিলিজেন্ট অ্যাপ, স্মার্ট সিস্টেম । যা বুঝতে পারবে আমাদের কি দরকার, কেন দরকার, কিভাবে দরকার, কি করা যায় ইত্যাদি। ইন্টেলেকচুয়াল সিস্টেম এখনো ও অনেক রয়েছে। কিন্তু তা এখনো সাধারণ মানুষের বাহিরে। বড় বড় কোম্পানি গুলো যে গুলো তৈরি করে,  গুগল, ফেসবুক, মাইক্রোসফট, ওরাকল ইত্যাদি।আর এসব কিছু তৈরি করার জন্য প্রোগ্রামিং এর বাহিরে আরো কিছু স্কিল দরকার আমাদের। Big Data, Machine Learning, Neural Network, Intelligent Environments, Cybernetics ইত্যাদি সহ অনেক কিছু। আবার জীবনের অন্যান্য দরকারে জানা দরকার  Artificial Organ, Adoptable Medicine,  Bioinformatics এবং জেনেটিক্স এর ব্যবহার করে খাদ্য এবং রোগ সমস্যা সমাধান ইত্যাদি সহ ভবিষ্যৎ এর জন্য দরকারী সব বিষয়। আর সে সবই আমাদের এখন শিখতে হবে... তাহলেই আমরা ভবিষৎ এ ভ্যালুয়েবল কিছু করতে পারব।
আচ্ছা, এসব আমরা না করলেও এসব হয়ে যাবে। কিন্তু আমরা পিছিয়ে পড়ব। দরকার একটু এগিয়ে থাকা। এগিয়ে থেকে ভালো কিছু করা:)

পূর্বে প্রকাশিত ==>> এখানে

ইউজার সংখ্যা ২০ কোটি ছাড়িয়েছে নতুন সোশ্যাল এন্ড পেমেন্ট নেটওয়ার্ক “TSU”




এটি একটি নতুন সোশ্যাল নেটওয়ার্ক, যারা তাদের ইনকামের ৯০%-ই, ইউজারকে দিয়ে থাকে !!! তাই এর জনপ্রিয়তা প্রতিদিন এতোটাই বাড়ছে যে, মাত্র ৭৪ দিনেই এর ইউজার সংখ্যা ২০ কোটি ছাড়িয়েছে। এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি জাপানে অবস্থিত।
আমরা সাধারণত ফেইসবুক থেকে কোন ইনকাম করতে পারি না। অথচ, ঠিক একই রকম সাইটে আপডেট স্ট্যাটাস দিয়ে আমরা ইনকাম করতে পারি।  TSU তাদের ইনকামের ৯০%-ই দিয়ে থাকে ইউজারদের।
মুল কথায় আসি। ৩০০ ফ্রেন্ড হওয়ার পরেই আপনার ইনকাম শুরু হবে। আপনি আপনার পোষ্ট এ যত লাইক, কমেন্ট, শেয়ারার আর ভিউয়ার পাবেন, আপনার ইনকাম তত বাড়বে। আর তাই Like, Comments & Share হলো এই সাইটের ইনকাম এর মূল হাতিয়ার । তার চেয়ে বড় বিষয় হলো Family Tree তৈরি করা। আপনার মেম্বার যত বেশি হবে, ইনকাম ও তত বাড়বে। কারন, আপনি যাদের ইনভাইট করবেন, তাদের ইনকামের ৫০% বোনাস পাবেন আপনি। এরপর বাকি সার্কেল তো আছেই...
আর বেশি কথা বলব না।
এখন আসা যাক সাইন আপ এর পালায়। এখানে সাইন আপ করতে হলে কারো না কারো রেফারেন্স লাগবেই। তা না হলে সাইন আপ করা যাবে না। এজন্য আমার রেরেফারেন্স নিতে পারেন আপনারা।
নিচের লিংক-এ যান...
>> সাইন আপ
এখানে আপনার সম্পূর্ণ ডিটেইলস দিয়ে সাইন আপ করুন। এরপর ভিতরে প্রোফাইল ঠিক করুন আপনার মত করে।
এর পুরোটাই হলো ফেইসবুকের মত। এখানে ফেইসবুক, টুইটার, ইউটুব এর লিংক দিতে পারেন শেয়ার বাড়ানোর জন্য। ভালো রেসপন্স পাবেন।
মোবাইল দিয়ে TSU চালাতে হলে আপনাকে প্লে ষ্টোর থেকে TSU Software টি নামিয়ে নিতে হবে।
>> প্লে ষ্টোর এর ডাউনলোড লিংক
এখানে বাংলাদেশী ইউজার খুব কম। তাই তাদের আশায় না থেকে ইনকামের জন্য আপাতত ফরেইনার দের এড করেন। শুরুর দিকে আপনাদের ফ্রেন্ড বানাতে কষ্ট হবে। এক্ষেত্রে আমার রিসেন্ট পোষ্টের লাইকার দের এড করে নিতে পারেন। কিছু ফ্রেন্ড হওয়ার পরে আর ফ্রেন্ড পেতে আপনাকে কষ্ট হবে না।

পূর্বে প্রকাশিত ==>> এখানে

মানব বর্জ্য থেকে প্রক্রিয়াজাত পানি পান করলেন বিল গেটস



বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: মানব বর্জ্য থেকে প্রক্রিয়াজাত পানি পান করেছেন মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। বিশ্বের অন্যতম এই ধনী ব্যক্তি মানুষের বর্জ্য থেকে বিশুদ্ধ পানি প্রক্রিয়াজাত প্রযুক্তিকে অনুপ্রাণিত করতেই এ পানি পান করেন।
পানি পানের পর পরই বিল গেটস জানিয়েছেন, এই পানি প্রক্রিয়াজাত মিনারেল ওয়াটারের মতোই। সম্পূর্ণ নিরাপদ এই পানি পারলে প্রতিদিনই পান করবেন তিনি।
অবশ্য পানি পানের আগে এর পুরো উৎপাদন প্রক্রিয়াটি তিনি কাছ থেকে দেখেন। এরপরই ঘোষণা দেন, বিশুদ্ধ পানির চাহিদা মেটাতে বিভিন্ন দেশে এই পানি প্রক্রিয়াজাতকরণ প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে।
বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহযোগিতায় অমনিপ্রসেসর নামের এই প্ল্যান্টটি তৈরি করা হয়েছে। ভারত ও সেনেগালে শিগগিরই এই পানি বিশুদ্ধিকরণ প্রযুক্তি স্থাপন করা হবে।
বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে অলাভজনক দাতব্য সংস্থা ওয়াটারএইড জানিয়েছে, পৃথিবী জুড়ে প্রায় ৭৮ দশমিক ৮ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পান থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। অনিরাপদ পানি পান করে ৭০ লাখেরও বেশি শিশু মারা যায়। এই প্ল্যান্ট স্থাপন সফল হলে এসব অসুবিধাগুলো দূর হবে।

চুল সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা যা জানা জরুরী

চুল সম্পর্কে আমাদের কিছু ভ্রান্ত ধারনা আছে। সে সম্পর্কে আপনাদের সামনে কিছু টিপস তুলে ধরা হল।


টিপস নাম্বর ১.
আনেকে মনে করেন বারবার চুল আচড়ালে অথবা চুল বাধলে চুল বাধলে ভালো থাকে এ ধারনা ঠিক নয়। কারন বারবার চুল আচড়ালে চুলের গোড়ায় আঘাত লাগে
র তাতে চুল পড়ে যাওয়ার ভয় বেশি থাকে। তাই প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ বারএর বেশি চুল আচড়ানো ঠিক হবে না।


টিপস নাম্বর ২.
আমাদের আর একটি বড় ভূল ধারনা আছে যে আমাদের মাথার চুলফেলে দিলে চুল ঘন কালো হয়। বার বার চুল ফেলে দিলে শুধু আমাদের চুলের ক্ষতি হয় না পাশাপাশি আমাদের চেখের ও ক্ষতি হয়।


টিপস নাম্বর ৩.
প্রায় সব মেয়েরা রাত্রে চুল বেধে ঘুমায় কিন্তু চুল এমন ভাবে বাধা উচিত যাতে চুলের উপর কোন আঘাত না পড়ে। অর্থত আলতো ভাবে  চুল বাঁধতে হবে।


পূর্বে প্রকাশিত ==>> এখানে

Payza সম্পর্কে বিস্তারিত

বুধবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

Payza/Alertpay হচ্ছে এক ধরনের অনলাইন ব্যাংকিং সিস্টেম। সেকেন্ডেরভিতরে আপনার অর্থকে ট্রান্সফার করে দিতে পারে বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে। তবে Payza/Alertpay ব্যবহার করে আপনার যেকোন চাহিদা পূরনকরতে Payza/Alertpay তে একটি একাউন্ট এর কোন বিকল্প নেই। Alertpay এখন payza নামে। মানে হচ্ছে এখন থেকে আর Alertpay থাকবে না এটি হয়ে যাবে payza নামে পরিচিত। যেকোন সাইট থেকে টাকা উপাজর্ন করা হোক না কেন, টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে কিন্তু একটি ভাল মানের পদ্ধিত অবলম্বন করা দরকার। সকস্ত বিশ্বে গ্রহনযোগ্য এবং টাকা ট্রান্সফার প্রক্রিয়া সহজসাধ্য হিসেবে পরিচিত একটি সাইট হচ্ছে alertpay।যারা চেকের মাধ্যমেও টাকা ট্রান্সফার করে আপনাকে সাহায্য করতে পারে। পাশাপাশি আপনি এ সাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকে কেনাকাটাও করতে পারবেন। যাহোক সাইটটির রেজিষ্ট্রেশন যেহেতু ফ্রি তো একটি একাউন্ট খুলে রাখতে পারেন।আজ না হোক কাল কখনো কাজে লাগতেও পারে।এখানে আমি একটি এলার্টপে একাউন্ট থেকে অন্য এলার্টপে একাউন্টে ব্যালেন্স ট্রান্সফারের প্রক্রিয়াটি উপস্থাপন করব।মাইক্রোজব সাইট ছাড়াও বিভিন্ন অনলাইন ইনভেস্টমেন্ট আর পিটিস সাইট থেকে এলার্টপের মাধ্যমে ডলার পাওয়া যায়। কিন্তু সেই ডলার থেকে টাকা পাবেন কিভাবে??? এ সম্পর্কিত বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে আমি নিচে আলোচনা করার চেষ্টা করছি।


১। ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে

বড় এমাউন্ট হলে আপনি ব্যাংকের মাধ্যমে সহজেই আপনার ডলারের বিনিময়েটাকা পেয়ে যাবেন। কিন্তু ব্যাংক ফি বাবদ আপনাকে গুনতে হবে বেশ কিছু টাকা।এজন্য অনেক ফ্রিলান্সাররা এটি ব্যবহার করেনতারজন্য আপনাকে ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে।সমস্যা একটাই আপনাকে অনেক বেশি টাকা গুনতে হবে।সম্য় লাগবে ৪-৫দিন কমপক্ষে।

২। অন্য জনের কাছে বিক্রি করে হাতে হাতে/ব্যাংক একাউন্টের/বিকাশ মাধ্যমেঃ

এক্ষেত্রে আপনাকে এমন একজনকে খুজে বরে করতে হবে যার ডলার প্রয়োজন।তারপর তারসাথে যোগাযোগ করে ডলারের রেট ঠিক করে তার কাছ থেকে টাকানিয়ে ডলার দিতে হবে/ডলার দিয়ে টাকা নিতে হবে। কিন্তু এখানে একটু রিস্কিহয়ে যায় আপনি যদি ঢাকার বাইরে থাকেন বা বড় কোন শহরে না থাকেন।কারণ অনেক ক্ষেত্রের প্রতারণার শিকার হতে হয়। তবে ভাল ব্যক্তির সাথে লেনদেনকরতে পারলে কোন সমস্যা নেইফেসবুক এ বিভিন্ন পেজ ও গ্রুপ আছে।কিন্তু অনেকক্ষেত্রের প্রতারণার শিকার হতে হয়।

 

পূর্বে প্রকাশিত ==>> এখানে

ইন্টারনেটে আয় সম্পর্কে ১০টি ভুল ধারণা।

লিখেছেন, তানভীর রেজোয়ান
28 January, 2015 on 7:23 pm


ইন্টারনেট ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন বর্তমানে অত্যন্ত আলোচিত বিষয়। বিভিন্ন সুত্র থেকে যারা এবিষয়ে খোজখবর নিচ্ছেন তারা প্রায়ই কিছু ভুল ধারনার শিকার হন।  একাজে হাত দেয়ার আগে ভুল ধারনাগুলি সম্পর্কে জেনে নিন।
খুব সহজেবিনা পরিশ্রমে ইন্টারনেটে আয় করা যায়
এটা সবচেয়ে বড় ভুল ধারনা। আপনি আশা করছেন একজন চাকুরীজীবী কিংবা ব্যবসায়ীর থেকে বেশি আয় করবেন অথচ পরিশ্রম করবেন না এটা বাস্তবসম্মত হতে পারে না। ইন্টারনেটে যে পদ্ধতিতেই আয় করুন না কেন, আপনাকে যথেস্ট সময় এবং মেধা ব্যয় করতে হবে।
ইন্টারনেটে আয় করা সকলের পক্ষে সম্ভব না
এটা আরেকটা বড় ভুল ধারনা। ইন্টারনেটে কাজ বলতে যেমন দক্ষ প্রোগ্রামিং বুঝায় তেমনি তুলনামুলক সহজ গ্রাফিক ডিজাইন বুঝায়, কিংবা আরো সহজ ডাটা এন্ট্রি বুঝায়। যে কোন শিক্ষিত মানুষের পক্ষে মানানসই কাজ খুজে নেয়া সম্ভব। তবে একথা অবশ্যই ঠিক, দক্ষতা যত বেশি আয়ের সুযোগ তত বেশি। দক্ষতা যেহেতু বাড়ানো যায় সেহেতু সুযোগও বাড়ানো যায়।
পেইড-টু-ক্লি (PTCসহজে আয়ের কার্যকর পদ্ধতি 
 পিটিসি হচ্ছে কোন ওয়েবসাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট লিংকে ক্লিক করবেন আর আপনার নামে টাকা জমা হবে। বিষয়টি সত্যি। তবে যতটা প্রচার করা হয় ততটা না। আপনি কতগুলি ক্লিক করার সুযোগ পাবেন সেটা নির্দিষ্ট করে দেয়া হয়। কাজ করে টাকা না পাওয়ার অভিযোগও রয়েছে।
ইন্টারনেটে আয় করতে নিজের খরচে ওয়েবসাইট তৈরী করতে হয়
একেবারে বিনামুল্যে ওয়েবসাইট তৈরী করা যায়। কাজেই ওয়েবসাইট তৈরী, ডোমেন কিংবা হোষ্টিং এর খরচ ছাড়াই সব কাজ করা সম্ভব। তবে নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং সবসময়ই ভাল।
ক্রেডিট কার্ড বা পে-পল একাউন্ট নেইফলে একাজ সম্ভব না 
কিছুটা সত্যি। ক্রেডিট কার্ড থাকলে কাজের সুবিধে হয়, পে-পল একাউন্ট থাকলেও সুবিধে হয়। তারপরও মানুষ কাজ করছে এগুলি ছাড়াই। অন্য যে পদ্ধতিগুলি রয়েছে সেগুলি ব্যবহার করে কাজ করা সম্ভব।
অনেকগুলি সাইটে অনেকগুলি এডসেন্স ব্যবহার করলে আয় বেশি
এডসেন্সে লাভ দেখে অনেকেই একাধিক এডসেন্স একাউন্ট ব্যবহারে আগ্রহি হন। এটা ভুল পথ। গুগল কোনএকসময় সেটা ধরে ফেলবে এবং সবগুলি একাউন্ট বন্ধ করে দেবে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEOসফটঅয়্যার ব্যবহার করলে দ্রুত আয় বাড়ে
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য সফটঅয়্যার ব্যবহার করলে অবশ্যই সাইটের পরিচিতি বাড়ে কিন্তু এডসেন্সকে টার্গেট করে যদি সেটা করেন তাহলে গুগল সেটা পছন্দ করে না। গুগল এমন সাইটে লাভজনক এডসেন্স বিজ্ঞাপন দেয় সেখানে ভিজিটর নিজে আগ্রহি হয়ে যায়। ফলে কোন সাইটে প্রতি ক্লিকে পাওয়া যায় কয়েক সেন্ট, কোন সাইটে কয়েক ডলার।
ইন্টারনেটে আয়ের জন্য কোন খরচ নেই
বিনামুল্যের সবসময়ই কিছু খারাপ দিক থাকে। ভাল হোষ্টিং, প্রয়োজনীয় সফটঅয়্যার, প্রচারের জন্য এডওয়ার্ডস বিজ্ঞাপন সবকিছুই ভাল আয়ের সহায়ক।
ইন্টারনেটে আয়ের ক্ষেত্রে ভৌগলিক সীমারেখা নেই
অনেক সেবার ক্ষেত্রেই অনেক দেশে সীমাবদ্ধতা রয়েছে। বাংলাদেশে যেমন পে-পল ব্যবহার করা যায় না, ক্লিক ব্যাংকে একাউন্ট খোলা যায় না, কোন কোন সাইটে ঢোকা যায় না ইত্যাদি। কোন সেবা কোনদেশে প্রযোজ্য আগে জেনে নেয়াই ভাল।
ইন্টারনেটে কিভাবে কাজ করতে হয় শেখার জন্য কোর্স করা প্রয়োজন
আপনি যখন আয় করতে চান ইন্টারনেট ব্যবহার করে, তখন শেখার জন্যও ইন্টারনেট সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন যায়গা। যে বিষয়ই জানতে চান না কেন, ইন্টারনেট সার্চ করলে তথ্য পাওয়া যাবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সদস্য হোন, ফোরামে যোগ দিন, সেখানকার বক্তব্যগুলি বোঝার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে সেখানে সমস্যার কথা জানান। কেউ না কেউ উত্তর দেবেন।
এই পোষ্টটি নতুনদের জন্য উৎসর্গ করা হল।

পূর্বে প্রকাশিত ==>> এখানে

বিশ্ব কাঁপানো ১০টি ঘটনা, যার আসল রহস্য হয়তো কখনোই জানা যাবে না

মঙ্গলবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

লিখেছেন, সিয়াম আল মাহমুদ
১৭.০২.২০১৫ (০১:৩২ দুপুর)



বিশ্ব
Print Friendly
চির রহস্যময় বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল
চির রহস্যময় বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল
১০) বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল:  যুগ যুগ ধরে চির রহস্যময় একটি জায়গা হল বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল। আজও মানুষ এর রহস্য উদঘাটন করতে পারছে না, কেন এর কাছাকাছি কোন যাত্রীবাহী জাহাজ অথবা উড়োজাহাজ গেলে আর খুঁজে পাওয়া যায় না? কেন এর কাছাকাছি গেলে মানুষ সব অদ্ভুত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়? একদল গবেষক মনে করেন এই সমুদ্রের নীচে রয়েছে অন্য গ্রহের মানুষের বসবাস, তারাই এই সকল ঘটনার জন্য দায়ী। আবার অনেকে মনে করেন হয়তো কোন অদ্ভুত কারণে পৃথিবীর সাথে বাইরের কোন গ্রহের অদৃশ্য একটি দরজা সৃষ্টি হয়েছে। হয়ত এসকল জাহাজ বা প্লেন সেই অদৃশ্য দরজার ফাদে পড়ে চলে যায় অন্য কোন গ্রহে।
আজ পর্যন্ত কোন সাধারণ মানুষ এর পক্ষে এরিয়া ৫১ ভিতরে ঢুকা সম্ভভ হয়নি
আজ পর্যন্ত কোন সাধারণ মানুষ এর পক্ষে এরিয়া ৫১ ভিতরে ঢুকা সম্ভভ হয়নি
৯) এরিয়া ৫১: এটি হল আমেরিকানদের চরম একটি গোপনীয় সামরিক ঘাটি। আজ পর্যন্ত কোন সাধারণ মানুষ এর পক্ষে এর ভিতরে ঢুকা সম্ভভ হয়নি। এই ঘাটির আসল কাজ কি সেটা জানতে চেয়েও আজও মেলেনি আমেরিকান সরকারের কাছে এর সঠিক উত্তর। এই ব্যাপরটি নিয়ে কোন প্রশ্ন এলেই সবাই এড়িয়ে যায়। প্রায় মাঝে মাঝেই অদ্ভূত সব আকাশযান দেখতে পাওয়া যায় এই ঘাটির কাছাকাছি। পৃথিবীর কোন আকাশযানের সাথে এর কোন প্রকার মিল নেই। অপরিচিত কাউকে দেখা মাত্রই গুলি করা হবে এরকম নির্দেশ ঝোলানো আছে এই ঘাটির চারপাশে। ভিতরে কি আছে বা কি হচ্ছে এর ভিতরে, কোনভাবেই অন্য কোন মানুষর এর পক্ষে তা জানা সম্ভব নয়। অনেকে ধারণা করে যে এলিয়েনরা পৃথিবীর সাথে নিয়মিত যোগযোগ করেছে। নিয়মিত তারা আসছে পৃথিবীতে। আর তাদের সেই আস্তানা হলো এই এরিয়া ৫১ পৃথিবীর মানুষরা যাতে ভুলেও কোন কিছু দেখতে বা জানতে না পারে সেজন্যই এত গোপনীয়তা রাখা হয় এখানে।
১৯৬৯ সালে মানুষ চাঁদকে জয় করতে সক্ষম হয়নি
১৯৬৯ সালে মানুষ চাঁদকে জয় করতে সক্ষম হয়নি
৮) ১৯৬৯ সালে মানুষের চাঁদে পদার্পন: এটি বহু পুরানো একটি আলোচনা। সালটি ছিল ১৯৬৯ এটি ছিল পৃথিবীর জন্য একটি সপ্নের বছর। সপ্নকে সত্য করার বছর। এই দিন পৃথিবীর মানুষেরা প্রথম ছাদে তার পদধূলী রাখে। চাঁদ কে জয় করে অসম্ভবকে সম্ভব করে ফেলে মানুষ। তখন অনেকে এর বিরোধিতা করেন। তারা বলেন ১৯৬৯ সালে মানুষ চাঁদকে জয় করতে সক্ষম হয়নি। তারা কারন হিসাবে বলে তখনকার যেসকল প্রযুক্তি ছিল তা দিয়ে চাঁদে যাওয়া সম্পূর্ণভাবে অসম্ভব। তারা মনে করেন মার্কিনীরা তখন সম্পূর্ণ ঘটনাটি শুটিং করে মানুষদের সামনে তুলে ধরেন এবং তাদের এও ধারনা যে স্ট্যানলি কুবরিক ছিলেন এর পরিচালক।
প্রিন্সেস ডায়নার হত্যাকান্ড
প্রিন্সেস ডায়নার হত্যাকান্ড
৭) প্রিন্সেস ডায়নার হত্যাকান্ড: আরেকটি সব থেকে বিতর্কিত ঘটনা হল প্রিন্সেস ডায়নার হত্যাকান্ড। ১৯৯৭ সালে প্রিন্সেস ডায়না এবং তার প্রেমিক ফায়াদ এক ভয়াভহ গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যায়। বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন ব্রিটিশ রাজপরিবারের নির্দেশে ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্হা MI6 এই দূর্ঘটনার আড়ালে এই ভয়াভহ হত্যাকান্ডটি ঘটিয়েছিলো। অনেকে মনে করেন প্রিন্সেস ডায়নার তুমুল জনপ্রিয়তা, সত্যবাদিতা এবং রাজপরিবারের সমালোচনা ব্রিটিশ রাজ পরিবারকে বিব্রত এবং অস্বস্তিকর অবস্হায় ফেলে দিয়েছিলো। আবার ফায়াদের সাথে প্রিন্সেস ডায়নার সম্পর্ক ব্রিটিশ রাজপরিবার এবং ইংল্যান্ডের জন্য জাতীয় নিরাপত্তার এক বিশাল ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছিলো, তাই হয়তো এই হত্যাকান্ডটি ঘটানো হয়েছিল।
২০০৫ সালের ৭ই জুলাই লন্ডনের সিরিজ বোমা বিস্ফোরন
২০০৫ সালের ৭ই জুলাই লন্ডনের সিরিজ বোমা বিস্ফোরন
৬) ২০০৫ সালের ৭ই জুলাই, লন্ডনের সিরিজ বোমা বিস্ফোরন: ২০০৫ সালের ৭ই জুলাই শুধু মাত্র ইংল্যান্ডের জন্য নয় তথা সম্পূর্ণ বিশ্ববাসীর জন্য এটি ছিল খুবই বেদনায়ক ও ভয়াবহ একটি দিন। ভূগর্ভস্হ ট্রেনস্টেশনে পরপর কয়েকটি বিশাল ভয়াবহ সিরিজ বোমা বিস্ফোরনে সেদিন প্রাণ হারাতে হয়েছিলো অসংখ্য নিরপরাধ মানুষকে। বিভিন্ন জঙ্গি সংঘটনকে দায়ী করা হয় এই হামলার জন্য। হামলাকারীদের বিভিন্ন ফুটেজও প্রকাশ করা হয়। আসলে কে করেছিল এই হামলাটি? এটি কি তাহলে ছিলো ক্ষমতাশালী দেশগুলোর সাজানো কোন নাটক? উপরের হামলাকারীর ছবিটি দেখুন। এর নাম Mohammed Sidique Khan সে এই ঘটনার সুইসাইড হামলার একজন আসামী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই ছবিটি কোনভাবেই আসল হতে পারে না। জায়গাসহ সব ঠিক আছে। কিন্তু খুব সূক্ষভাবে লক্ষ্য করলে এবং পরীক্ষা করলে খেয়াল করা যাবে ছবির লোকটিকে আলাদা করে ছবিতে বসানো হয়েছে। পুরো ছবিটিই নকল। আবার অনেকে বলেন বোমগুলো হামলাকারীদের ব্যাকপ্যাক থেকে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়নি। এগুলো আগে থেকেই সেখানে রাখা ছিলো। মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকানদের সাথে যুদ্ধে নিজেদের অংশগ্রহনকে দেশবাসীর বৈধতা দেবার জন্য এই হামলা ঘটানো হয়েছিলো বলে অনেকের ধারণা।
২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরের সুনামি
২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরের সুনামি
৫) ২০০৪ সালের ভারত মহাসাগরের সুনামি: ২০০৪ সাল এটি ছিল এশিয়ার মানুষদের জন্য খুব বেদনাদায়ক একটি দিন। এশিয়ার সমুদ্ররের পাশ্ববর্তী দেশগুলোর মানুষেরা এদিন প্রকৃতির এক ভয়াবহ ও নিষ্ঠুর খেলার বাস্তব রূপ দেখতে পায়। বিশাল আকারের এই প্রকৃতিক দুর্যোগ সুনামী আছড়ে পড়ে সমুদ্র পার্শ্ববর্তী বেশ কয়েকটি দেশে। লাখ লাখ মানুষ মারা যায় এই নিষ্ঠুর সুনামীতে। বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়া ও শ্রীলংকায় এই দুর্যোগে হতাহতের সংখ্যা ছিলো সবচেয়ে বেশী। বিশ্ববাসী কখনোই প্রকৃতির এই নিষ্ঠুর ও ভয়াবহ রূপ ভুলতে পারবে না। কিন্তু মিশরসহ মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের সংবাদপত্রের দাবী এর পিছনে বিশ্বের শক্তিশালী বেশ কয়েকটি দেশের হাত রয়েছে। গোপনীয় পারমাণবিক বোমার পরীক্ষা চালাতে গিয়ে দূর্ঘটনাক্রমে বিস্ফোরণে এই সুনামীর সৃষ্টি হয় বলে ধারণা করেন অনেকে।
HIV ভাইরাসটি ১৯৭৪ সালে WHO এর পরিকল্পনা অনুযায়ী ল্যাবটেরীতে গবেষণা করে বানানো হয়েছিলো
HIV ভাইরাসটি ১৯৭৪ সালে WHO এর পরিকল্পনা অনুযায়ী ল্যাবটেরীতে গবেষণা করে বানানো হয়েছিলো
৪) HIV ভাইরাস ল্যাবটেরীতে গবেষণা করে বানানো হয়েছিলো: AIDS হছে একটি মরণব্যাধি রোগ। যার চিকিৎসার উপায় এবং ঔষুধ এখন পর্যন্ত গবেষকরা আবিষ্কার করতে পারেনি। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে মরণব্যাধী রোগ হোল এটি। প্রতিবছর বিশেষ করে আফ্রিকার প্রায় প্রচুর মানুষ মারা যাচ্ছে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে। Dr William Campbell Douglass প্রথমে একটি থিওরি দেন, পরে অনেক চিকিৎসক তাকে সমর্থন জানান। উনার মতে HIV ভাইরাসটি ১৯৭৪ সালে WHO এর পরিকল্পনা অনুযায়ী ল্যাবটেরীতে গবেষণা করে বানানো হয়েছিলো। বিশ্ব জনসংখ্যা কমানোর জন্য এটি বানানো হয়। পরে বিভিন্নভাবে এই ভাইরাসটি সম্পূর্ণ আফ্রিকায় ব্যাপক হারে ছড়িয়ে দেয়া হয়। আরেকদল বলে CIA অথবা KGB এই দুটির সংস্থার যেকোন একটি নিজেদের স্বার্থের জন্য এই ভাইরাসটি বানিয়েছিলো। কিন্তু কোন একটি দূর্ঘটনার কারনে সম্পূর্ণ পৃথিবীতে এটি ছড়িয়ে পড়ে।
Fluoride প্রয়োগকে বাঁধা দিচ্ছে না WHO
Fluoride প্রয়োগকে বাঁধা দিচ্ছে না WHO
৩) Fluoride প্রয়োগকে বাঁধা দিচ্ছে না WHO: দাতের ক্ষয়রোধ করার জন্য পানযোগ্য পানিতে Fluoride মেশানো হয় এটা আমরা সবাই কম বেশি জানি। আবার বৈজ্ঞানিকভাবেই এটি প্রমাণিত যে এই Fluoride এর অনেক খারাপ দিকও আছে। এর বিভিন্ন রকম পার্শ্বপ্রতিকিয়া মানুষের শরীরকে বিভিন্নভাবে আক্রান্ত করে। একদল গবেষক এর ধারণা এসব জানা সত্ত্বেও WHO এই Fluoride প্রয়োগকে বাঁধা দিচ্ছে না। কারণ এর পিছনে রয়েছে বিশাল এক ব্যবসা। এর পিছনে রয়েছে বিশাল বিশাল সব ঔষুধ কোম্পানী। কারন মানুষ অসুস্হ থাকলেই তো এদের লাভ। আর মানুষ যদি অসুস্হ না থাকে তাহলে এত ঔষুধ কোম্পানী চলবে কি করে ??
১৯৭৭ সালে হঠাৎ করেই এই মহান গায়ক Elvis Presley মারা যান
১৯৭৭ সালে হঠাৎ করেই এই মহান গায়ক Elvis Presley মারা যান
২) আসলেই কি Elvis Presley তার মৃত্যু নিয়ে নাটক করেছিল: এক কালের বিখ্যাত ও তুমুল জনপ্রিয় গায়ক Elvis Presley এর নাম শুনেননি এমন মানুষ খুব কমই আছে। বিশ্বজুড়ে তার রয়েছে অগণিত ভক্ত। এখনও মানুষ তার গান শুনে যায় এবং পছন্দ করে। বিখ্যাত এই গায়ক তরুণ বয়সেই জনপ্রিয়তার এক বিশাল রাজ্যে প্রবেশ করে। ১৯৭৭ সালে হঠাৎ করেই এই মহান গায়ক মারা যান। একদলের দাবী সেই সময় নাকি আসলেই Elvis মারা যাননি। তিনি নিজের মৃত্যু ঘটিয়ে সবার থেকে আড়ালে চলে যান। অনেকে নাকি এরপরও তাকে দেখেছেন! তার আসল মৃত্যু নাকি হয় ১৯৯০ সালে। আসলেই কি Elvis Presley তার মৃত্যু নিয়ে নাটক করেছিল?
২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে ধ্বংসযজ্ঞ নেমে আসবে এই পৃথিবীর বুকে
২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে ধ্বংসযজ্ঞ নেমে আসবে এই পৃথিবীর বুকে
১) ২০১২ রহস্য: সবথেকে বড় ঘটনাটি ঘটে ২০১২ সালে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে এই গুজব নিয়ে। তখন অনেকে অবশ্য হেসেই উড়িয়ে দিয়েছে এই ব্যাপারটিকে। কিন্তু এর পক্ষের লোকর অভাব ও কিন্তু কম ছিল না। প্রচুর মানুষ বিশ্বাস করেছিল ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে ধ্বংসযজ্ঞ নেমে আসবে এই পৃথিবীর বুকেমায়ানদের ক্যালেন্ডারের সমাপ্তি এবং নষ্ট্রাডমাস এর কিছু ভবিষ্যৎবাণীর কারণে আগুন এর এই বিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছিল সমগ্র বিশ্বে। আমি নিজেও বিশ্বাস করেছিলাম হয়তো ধ্বংস হবে না কিন্তু বিশাল এক পরিবর্তন আসবে পৃথিবীর উপর এই সময়ে। কিন্তু সব কল্পনা, ভবিষ্যৎবাণীকে মিথ্যা প্রমান করে পৃথিবী আজও চিরজীবী হয়ে রয়েছে।


পূর্বে প্রকাশিত ==>> এখানে

ভলকানো পাহাড়

লিখেছেন, সিয়াম আল মাহমুদ
১৭.০২.২০১৫ (০১:২৮ দুপুর)


আগ্নেয়গিরির অগু্ন্যৎপাতের ঘটনা বিশ্বের অন্যতম ভয়ানক দুর্যোগের একটি। গত ৫০০ বছরে কমপক্ষে ২ লাখ লোক মৃত্যুবরণ করেছে এই আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায়। আজ অবধি পৃথিবীতে প্রায় ১৫১০টি সত্রিয় আগ্নেয়গিরি আবিষ্কৃত হয়েছে, যার মধ্যে ৮০টি বা তার বেশি আবার সমুদ্রের নিচে। এসব ভলকানো পাহাড় বা আগ্নেয়গিরির মূল বিপদটি হচ্ছে, উত্তপ্ত গলিত পাথর, ছাই আর গ্যাস বের হয়ে জনপদের দিকে ধেয়ে আসা। আগ্নেয়গিরির গলিত পাথর ও ছাইগুলোর তাপমাত্রা এতটাই বেশি থাকে, প্রমাণ লাভার স্রোতে লাভার তাপমাত্রা থাকে ৭০০-১২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তারও বেশি। পৃথিবীর ভেতরের দিকে যে গ্যাসগুলো জমা হয় সেগুলোই অতিরিক্ত তাপ ও অতিরিক্ত চাপের ফলে পৃথিবীর ফাটল দিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে এসব ভলকানো পাহাড়ের সৃষ্টি হয়। সক্রিয় আগ্নেয়গিরি প্রায়ই অগ্ন্যুৎপাত করে। এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সক্রিয় আগ্নেয়গিরি হলো মাওনা লোয়া। এটি প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা আমেরিকার হাওয়াই দ্বীপে। মাওনা লোয়া ৪,১৭০ মিটার লম্বা। এটি মাউন্ট এভারেস্টের চেয়েও বড়। ১৮৭৩ সাল থেকে এই আগ্নেয়গিরি আজ অবধি ৩৩ বার অগ্ন্যুৎপাত করেছে।

পূর্বে প্রকাশিত ==>> এখানে

মৃত্যু সড়ক

লিখেছেন, সিয়াম আল মাহমুদ
১৭.০২.২০১৫ (০১:২৪ দুপুর)


সড়ক ব্যবস্থায় বিশ্বের যেসব দেশ এগিয়ে আছে তাদের প্রায় সব দেশেই সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনা খুব সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। কিন্তু অবাক শোনালেও এটি সত্যি, এমন কিছু দুর্গম এলাকায় বিপজ্জনক রাস্তা রয়েছে যেগুলোতে ড্রাইভ করা আর গাড়ি নিয়ে প্রাণ বাঁচানোই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। তবে সব সড়ককে পেছনে ফেলেছে বলিভিয়ার একটি সড়ক। বলিভিয়ার আমাজন অঞ্চলের আঞ্চলিক রাজধানীর নাম হলো করোইকা। রাজধানী লাপাজ থেকে করোইকা পর্যন্ত যে রাস্তাটি, তার নাম হলো ইউঙ্গাস। অনেকেই এই সড়কটিকে ডাকেন ডেথ রোড বা মৃত্যু সড়ক বলে। কারণ সড়ক দুর্ঘটনার ঘটনা এই রাস্তায় সবচেয়ে সাধারণ ঘটনার একটি। প্রতিবছর এই রাস্তায় গড়ে ২০০-৩০০ মানুষ মৃত্যুবরণ করে। রাস্তাটির এই দশা হওয়ার প্রধান কারণ পাহাড়ি বাঁক। এত উঁচুতে এত তীক্ষ্ন বাঁক রয়েছে যে এগুলোতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করাই কঠিন হয়ে পড়ে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অনভিজ্ঞ চালকরা এসব বাঁকে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যান। পাহাড়ি বাঁকগুলোতে গাড়ি আটকানোর জন্য কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় গাড়ি সোজা হাজার ফুট নিচে পড়ে যায়। রাস্তাটির বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে অদ্ভুত কিছু সাইনবোর্ড। এসব জায়গায় বেশি দুর্ঘটনার ঘটে বলেই সতর্ক করতে এই সাইনবোর্ডগুলো বসানো হয়েছে।

হিটলারের অজানা তথ্য

সোমবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

লিখেছেন, সিয়াম আল মাহমুদ
১৬.০২.২০১৫ (০৪:০০ বিকাল)

হিটলার সম্পর্কে মজার তেমন তথ্য না থাকলেও চিত্তাকর্ষক কাহিনীর শেষ নেই।  হিটলারের জীবন সম্পর্কে, তার চালচলন সম্পর্কে আমাদের যেন কৌতূহলের শেষ নেই।  হিটলারের উপর এমনই  কিছু তথ্য তুলে ধরা হলো-

ব্যক্তিগত বহিঃপ্রকাশ
*হিটলারের গোসল বা নগ্ন হওয়ার সময় কারো প্রবেশানুমতি ছিল না। তিনি কখনও কোন পারফিউম বা সুগন্ধি ব্যবহার করতেন না।
*যত গরমই লাগুক না কেন তিনি জনসম্মুখে কখনও তার ব্যবহৃত কোটটি খুলতেন না।
*১৯২৩ সালে নাজি প্রেস সেক্রেটারি ড. সেজুইক হিটলারকে ছোট গোঁফ স্বাভাবিকভাবে বড় করার জন্য উৎসাহ দিয়েছিলেন। গোঁফ বড় করার বিষয়ে হিটলারকে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন তিনি। প্রতিউত্তরে হিটলার বলেছিলেন, ‘আমার গোঁফ নিয়ে উদ্বিগ্ন হইও না, যদিও এই ছোট গোঁফ এখন ফ্যাশন না, তবে পরবর্তীতে এটাই ফ্যাশন হয়ে যাবে’।
*শারীরিক ওজন ছিল ১৫৫ পাউন্ড আর উচ্চতায় ছিলেন ৫ ফিট ১০ ইঞ্চি।

সামাজিক আচরণ
*যখন তিনি খেতে বসতেন তখন অপ্রাসঙ্গিক বা স্বাভাবিক গল্পগুজব করতেন। কিছু মুহূর্তের ব্যবধানেই তিনি তার জীবনের পথচলার ও অন্যান্য চলমান ঘটনার গল্প করতেন। গল্প বলার ধরণটি ছিল বিরতিহীন।
* তার আলোচনায় ঘুরেফিরে যে বিষয়টি তিনি উল্লেখ করতেন তা হলো, ‘যখন আমি সৈনিক ছিলাম, যখন আমি ভিয়েনায় ছিলাম, যখন আমি জেলে ছিলাম, যখন শুরুর দিকে দলের নেতা ছিলাম ...।’
*যদি হিটলার ওয়াগনার বা অপেরা সম্বন্ধে কিছু বলতে শুরু করতেন কারও সাহস ছিল না তার কথার মাঝে কথা বলার। এমন কি শ্রোতারা একপর্যায়ে যদি ঝিমিয়েও পড়তেন তবুও তিনি কথা থামাতেন না।

ব্যক্তিগত কিছু অভ্যাস
*খেলাধুলা কিংবা কোন ধরনের শরীরচর্চার ওপর হিটলারের কোন আকর্ষণ ছিল না। তিনি এগুলো করতেন না। তবে তিনি মাঝে মাঝে হাঁটাহাঁটি করতেন।
*তিনি তার নিজ কক্ষে কর্নার থেকে কর্নার আড়াআড়িভাবে একই গতিতে হাঁটাহাঁটি করতেন।
*হিটলারের হাতের লেখা ছিল একেবারে নিখুঁত। ১৯৩৭ সালে বিখ্যাত মনস্তাত্ত্বিক কার্ল জাং হিটলারের একটি লেখা দেখে  মন্তব্য করেন- এই হাতের লেখা দেখে আমাকে স্বীকার করতেই হয় যে এটা মেয়েলী প্রকৃতির।
বিনোদন
*হিটলারের বিনোদনের জন্য তার অধীনস্থ কর্মচারীরা সঙ্গোপনে রাজবন্দীদের নির্যাতন ও তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের ভিডিওচিত্র দিয়ে চলচ্চিত্র বানাতেন। বলাই বাহুল্য, এ ধরনের চলচ্চিত্র বেশ উপভোগ করতেন তিনি। হিটলারের নির্বাহী সহযোগী কর্মকর্তারা তার জন্য পর্নো ও চলচ্চিত্রও  সংরক্ষণ করে রাখতেন।
*‘অ্যামেরিকান কলেজ’ ফুটবলে যে ধরনের মিউজিক ব্যবহার করা হয়, সাধারণ আম-জনতার মাঝে উত্তেজনা ছড়িয়ে দিতে হিটলার তার বক্তৃতার সময় সে ধরনের মিউজিক ব্যবহার করতেন। অ্যামেরিকান ফুটবলের চিয়ারলিডাররা দর্শকদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য যে কৌশল অনুসরণ করতো, সেই একই কৌশল অবলম্বন করে সভা-সমাবেশে ‘সিয়েগ হেইল!’ বলে শ্লোগান দিয়ে দর্শকদের উজ্জীবিত করতেন হিটলার।

*হিটলার সার্কাস দেখতে পছন্দ করতেন। সার্কাসের কসরতকারীদের ঝুঁকিপূর্ণ অভিনয় হিটলারকে বেশি আনন্দ দিতো। ১৯৩৩ সালে তিনি অনেকবার সার্কাস দেখেছেন বলে জানা যায়। সার্কাসের নারী কসরতকারীদের তিনি দামী চকোলেট ও ফুল দিতেন। এমনকি মাঝে মাঝেই হিটলার তাদের নাম স্মরণ করতেন, তাদের পরিবার, তাদের ঝুঁকিপূর্ণ পেশা নিয়ে উদ্বিগ্নও হতেন।
*তিনি আদিমতা বা বন্যদের মতো অভিনয় (আচরণ), মেয়েদের বিপদে পড়াকে কখনও সমর্থন বা পছন্দ করতেন না।

*তিনি প্রায় রাতেই তার ব্যক্তিগত থিয়েটারে সিনেমা দেখতেন, বিশেষ করে যেগুলো জার্মান জনগণের কাছে নিষিদ্ধ ছিল। তিনি কমেডি সিনেমা বেশী পছন্দ করতেন। মাঝে মাঝে তিনি জিউস গায়িকাদের গান পছন্দ করতেন। কিন্তু গান শোনার পর তিনি সেগুলোকে আবার মন্দ হিসেবে আখ্যায়িত করতেন।
*তিনি জিপ্সি মিউজিক, ওয়াগনার, অপেরা, বিশেষ করে অ্যামেরিকান কলেজের ফুটবল মার্চের গানগুলোর বন্দনা করতেন বেশ। 
অন্যান্য
*উৎসাহ, প্রেরণা পাওয়ার জন্য হিটলার সব সময় তার ডেস্কে ‘হেনরি  ফোর্ড’র পট্রেইট রাখতেন।
* ছোটবেলায় হিটলার ধর্মযাজক ও চিত্রশিল্পী হতে চেয়েছিলেন।
*হিটলারের মায়ের মৃত্যুর পর ও আর্ট স্কুল থেকে দ্বিতীয়বারের মত বিতাড়িত হওয়ার পর হিটলার ছিল একেবারেই গৃহহীন, আশ্রয়হীন।
*হিটলার ছিলেন নিরামিষভোজী, অন্যদিকে হিটলার দিনে দুই পাউন্ড পর্যন্ত চকোলেট খেতে পারতো।
*হিটলার যিনি জার্মানিতে জন্মগ্রহণ না করেও জার্মানির চ্যন্সেলর হয়েছিলেন অথচ তিনি জন্ম নিয়েছিলেন অস্ট্রিয়ায়।
*অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন হিটলার আসলে পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ছিলেন।
*হিটলারের শারীরিক ওজন মূলত পুরোপুরি যথার্থ নয় । মেডিকেলে শারীরিক চেকআপের সময় তিনি জামা কাপড় খুলতে    বরাবরই ছিলেন নারাজ।
*৩০ এপ্রিল ১৯৪৫ সালে স্ত্রী ইভা ব্রাউন এবং হিটলার একসাথেই আত্মহত্যা করেন।
* ১৯৩৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য হিটলারকে মনোনীত করা হয়েছিল।

পূর্বে প্রকাশিত হয়েছে ==>> এখানে

প্রাণী জগতের কিছু অজানা খবর!!

লিখেছেন, সিয়াম আল মাহমুদ
১৬.০২.২০১৫ (০৩:০৬ দুপুর)

১. এটলাস মথ, স্যাটারনাইডিয়া পরিবারের একটি প্রজাতি।এক ধরনের প্রজাপতি, এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রজাপতি।স্বাভাবিক প্রশ্ন জাগে একটা প্রজাপতি আর কতইবা বড় হবে?এই প্রজাপতিটির বিস্তার (এক পাখা থেকে আরেক পাখা পর্যন্ত) ১২ ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে।মোট কীট টির ক্ষেত্রফল প্রায় ৪০০ বর্গ সেন্টিমিটার হতে পারে।ছোটখাটো একটা পাখি বটে।সাইথ ইস্ট এশিয়ার ট্রপিক্যাল এবং সাবট্রপিক্যাল অংশজুড়ে এদরেকে পাওয়া যায়।মালয় দ্বিপপুঞ্জ এলাকায় এদরেকে সচরাচর দেখা যায়।


২. পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর বিষ সমৃদ্ধ প্রাণী।বিষ নাম শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে কিং কোবরা, রেটল স্নেক কিংবা ব্ল্যাক মামবা দের ছবি।কতটা ভয়ংকর হতে পারে এদের বিষ তা এদরে নাম শুনলেই বা চেহারা দেখলেই বোঝা যায় কিন্তু জেলী ফিস!হ্যা পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর বিষ সমৃদ্ধ প্রাণীটি হচ্ছে বক্স জেলী ফিস।দেখতে অতিপ্রাকৃতিক চোখ ধাধানো সুন্দর এই প্রাণীটি সমুদ্রের বাসিন্দা।অন্যান্য সাধারন জেলীফিসের মত ডোম বা ক্রাউন আকৃতির না হয়ে এর আকুতি কিছুটা ছাতার মত।এই প্রাণীর সামান্য একটা খোঁচা অসম্ভব বেদনাদায়ক এবং মৃত্যুঘাতি হতে পারে।অবশ্য এর সব প্রজাতি এরকম বিষাক্ত না।সৃতরাং শত্রু সাবধান, সুন্দরী দেখিয়াই ঝাপাইয়া পড়িবেন না!!  


৩. পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রাণী, ভূমি, জল আর আকাশে।দ্যা কিং অব দ্যা কিংস।বোল্ট, ফেলপস আর সার্জেই বুবকা কিংবা চিতা, সেইল ফিস আর প্যারাগ্রীন ফ্যালকন এর চাইতেও সেরা, কে সে, পৃথিবীর সেরা অ্যাথলেট?টাইগার বিটল।ক্যারাবিডা পরিবারের, ইনসেক্টা প্রজাতির এ পুচকে প্রাণীটি আকৃতির হিসেবে মানুষের তুলনায় ঘন্টায় ৭৭০ কিঃমিঃ ছুটতে পারে।বুঝতেই পারছেন, একটা বোয়িং।বিশাল শ্রেনী বিন্যাস সমৃদ্ধ এই প্রাণীটি শিকারের সময় এতই দ্রুত ছোটে যে আর চোখেই দেখতে পায় না। 


 ৪. ট্রান্সফরমারস।অদৃশ্য ভয়ংকর এ জীব, যে কোন প্রাণীর জন্য রীতিমতো বিপদ জনক।এর কাজ হচ্ছে রূপান্তর করা, ৪ পায়ের প্রাণীকে ৬/৭ পায়ের বানিয়ে ফেলে।না, অদৃশ্য মানে কোন জ্বিন ভূত না।রিবেইরয়া, এক ধরনের ট্রেমাটোড প্যারাসাইট বা ফ্ল্যাটওয়ার্ম।মাইক্রোস্কোপিক এই জীব নানাভাবে ট্রান্সমিশনড এবং ট্রান্সফরমড হয়ে বেঁচে থাকে আর বংশ বৃদ্ধি করে।সাধারনত এর মূল শিকার হল অ্যামফিবিয়ানস, অর্থাৎ ব্যাং, লিজার্ড এই জাতিয় প্রাণী।সুতরাং ব্যাং খাওয়ার ব্যপারে সাবধান। 


 ৫. মহা দানব, মহামক্তিমান।ইনি নিজের দেহের ওজনের চাইতে প্রায় ১,১৪১ গুন ভারী বস্তুকে তুলতে পারে।সাধারন মানুষের সাথে তুলনা করলে সে ৬ টা ফূল লোডেড ডাবল ডেকারকে পিঠে বহন করতে পারে।শক্তিমত্তার নমুনা। হারকিউলিসের কথা বলছি না, এ হচ্ছে একটা ডাং বিটল।এটা শুধু পৃথিবীর সেরা শক্তিশালী কীট ই না, মানুষের সাথে তুলনায় এটাই জগতের সবচাইতে শক্তিশালী প্রাণি। 

ব্লগটি পূর্বে প্রকাশিত হয়েছে ==>> এখানে

wiki bangladesh

রবিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

আজ থেকে আমাদের লেখা শুরু হচ্ছে । আজ থেকে আপনাদের মাঝে অনেক অজানা কথা নিয়ে শুরু করতে যাচ্ছি আমাদের নতুন ব্লগ http://wikitipsbd.blogspot.com/
 
Visit Siam's profile on Pinterest.

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Facebook

Ads